বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন
চলমান পরিস্থিতিতে ডিজিটালাইজেশন এর যুগে অপরাধেরও ধরন পাল্টেছে,পাল্টেছে অপরাধীদের দৌরাত্ব। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মানুষ এখন সোশ্যাল মিডিয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে, এবং এর ফলে সাইবার ক্রাইম গুলো দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। এজন্যই দেশের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে পাশ করা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন।
Digital Security Act
The Digital Security Act, 2018, amended as Cyber Security Act in 2023, is a digital security law in Bangladesh
চলুন দেখে আসি এক নজরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কোন ধারায় কী শাস্তি।মানুষের মৌলিক চাহিদা কয়টি ও কী কী?
আইনে পুলিশকে পরোয়ানা ও কারও অনুমোদন ছাড়াই তল্লাশি ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আইনের ১৪টি ধারার অপরাধ হবে জামিনঅযোগ্য। নতুন আইনের ১৭ থেকে ৩৮ ধারায় বিভিন্ন অপরাধ ও শাস্তির বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। অত্র আইনের ১৭, ১৯, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৬, ২৭, ২৮, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩ ও ৩৪ ধারাকে জামিন অযোগ্য অপরাধ হিসেবে দেখানো হয়েছে। নতুন আইনের বেশিরভাগ ধারাই জামিন অযোগ্য হলেও এর মধ্যে মানহানির ২৯ ধারাসহ ২০, ২৫ ও ৪৮ ধারার অপরাধে জামিনের বিধান আছে।
গুরুত্বপূর্ণ ধারাঃ
কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে জনগণকে ভয়ভীতি দেখায় অথবা রাষ্ট্রের ক্ষতি করে, তাহলে তা হবে অজামিনযোগ্য অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে- এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড অথবা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কম্পিউটার সিস্টেমে বেআইনি প্রবেশ বা সহায়তা করলে সর্ব্বোচ তিন বছরের কারাদণ্ড। জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
বেআইনিভাবে যদি কোনো ব্যাক্তি কোনো কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম হতে কোনো উপাত্ত, উপাত্ত ভাণ্ডার, তথ্য বা উদ্বৃতাংশ সংগ্রহ করেন বা কোনো উপাত্তের অনুলিপি সংগ্রহ করেন, তাহলে সর্ব্বোচ সাত বছরের কারাদণ্ড; জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
কম্পিউটার সোর্স কোড পরিবর্তন, ধ্বংস করলে সর্ব্বোচ তিন বছরের সাজা। জরিমানা তিন লাখ টাকা।
যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচার চালানো বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুরূপ কার্য ইইবে একটি অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
কোন ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতারণা করলে, ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। কোন ব্যক্তি দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলে তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
কম্পিউচার সিস্টেম ব্যবহার করে প্রতারণা, কাউকে ঠকানোর জন্য অপর কোন ব্যক্তির পরিচয় ধারণ করা জীবিত বা মৃত অপরের তথ্য নিজের বলে প্রচার করা ডিজিটাল অপরাধের শামিল। প্রথম দফায় এ অপরাধের শাস্তি ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড। কোন ব্যক্তি দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলে তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
কেউ যদি ওয়েবসাইট বা ডিজিটাল মাধ্যমে আক্রমনাত্বক ভয়-ভীতি দেখায় তাহলে তাকে তিন বছরের জেল বা তিন লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
আইনগত কর্তৃত্ব ছাড়া অন্য কারও পরিচিতি তথ্য সংগ্রহ, বিক্রি, সরবরাহ ও ব্যবহার করা হবে অপরাধ। প্রথম দফায় এ অপরাধের শাস্তি ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড। কোন ব্যক্তি দ্বিতীয়বার একই অপরাধ করলে তাকে ৭ বছরের কারাদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কেউ রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা, নিরাপত্তা, স্বার্বভৌমত্ব বিপন্ন করা বা জনগণের মধ্যে ভীতির সৃষ্টি করলে বা করার চেষ্টা করলে অথবা ইলেকট্রনিক নেটওযার্ক ব্যবহার করে জনগণের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ ও সেবা ক্ষতিগ্রস্থ করলে তা হবে ডিজিটাল অপরাধ। এ ধারার অধীনে কোন অপরাধীর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে- এ অপরাধে দোষী প্রমাণিত হলে তাকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যদি কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মীয় অনুভূতি বা মূল্যবোধে আঘাত করার জন্য ইলেকট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ করে, তাহলে তাকে অনধিক ৭ বছরের কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে তাকে অনধিক ১০ বছেরের কারাদণ্ড বা ২০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে পেনাল কোডের ৪৯৯ ভঙ্গ করে কোনো অপরাধ করেন তাহলে সর্ব্বোচ তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করবেন। জরিমানা পাঁচ লাখ টাকা।
না জানিয়ে কেউ যদি কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে ব্যাংক বীমায় ই-ট্রানজেকশন করে তাহলে ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যা বিভিন্ন শ্রেণী বা সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণা বা বিদ্বেষ সৃষ্টি করে বা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটায়, তাহলে তা ডিজিটাল অপরাধ। এই অপরাধের জন্য ৭ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
যদি কোন ব্যক্তি বেআইনি প্রবেশের মাধ্যমে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ কোন সংস্থার গোপনীয় বা অতি গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধারণ করলে তা হবে ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির শামিল। আর এটি হবে অজামিন যোগ্য অপরাধ। এমন অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে- কোন ব্যক্তি প্রথমবার এই অপরাধে দোষী সাব্যস্থ হলে অনুর্ধ ১৪ বছরের কারাদণ্ড বা ২৫ লাখ টাকা জরিমানা, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। আর একই ব্যক্তি দ্বিতীয়বার বা বারবার ওই অপরাধে দোষী প্রমাণীত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
হ্যাকিংয়ের শাস্তি ১৪ বছরের কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড রাখা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় এ অপরাধের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড।বিশ্বের যেকোনো জায়গায় বসে বাংলাদেশের কোনো নাগরিক এই আইন লঙ্ঘন হয়, এমন অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে এই আইনে বিচার করা যাবে। এই আইনের অধীনে সংগঠিত অপরাধ বিচার হবে ট্রাইব্যুনালে। অভিযোগ গঠনের ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। এ সময়ে সম্ভব না হলে সর্বোচ্চ ৯০ কার্যদিবস সময় বাড়ানো যাবে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা বলতে কী বোঝায়?
‘‘ডিজিটাল নিরাপত্তা’’ বলতে বোঝায় কোনো ডিজিটাল ডিভাইস বা ডিজিটাল সিস্টেম এর নিরাপত্তা।
ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি কত সদস্য বিশিষ্ট?
ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি :
৩ সদস্যের একটি ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি থাকবে। যার একজন মহাপরিচালক ও দুজন পরিচালক। (ধারা ৫)
ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রধান কে?
ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিল :
১৩ সদস্যের একটি ডিজিটাল নিরাপত্তা কাউন্সিল থাকবে। যার প্রধান হবেন প্রধানমন্ত্রী। মহাপরিচালক হবেন সদস্য-সচিব।
প্রোপাগান্ডা :
যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে:
১) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরিদ্ধে ;
২) জাতির পিতার বিরুদ্ধে ;
৩) জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে;
কোন প্রকার প্রোপাগান্ডা চালায় বা মদদ দেয় তাহলে তার শাস্তি হবে ১০ বছর কারাদণ্ড বা ১ কোটি টাকা বা উভয়।
এই অপরাধ পুনরায় করলে শাস্তি হবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ৩ কোটি টাকা বা উভয়। (ধারা :২১)
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:
১) ডিজিটাল ডিভাইসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার শাস্তি কী?
২) ডিজিটাল ডিভাইসে জাতির পিতার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার শাস্তি কী?
৩) ডিজিটাল ডিভাইসে জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার শাস্তি কী?
সাইবার ক্রাইম:
যদি কোনো ব্যক্তি: —
– রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করা; এবং
– জনগণের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে কোনো কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অপরাধ করে, তাহলে উক্ত ব্যক্তি সাইবার সন্ত্রাসের অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবে।
এর শাস্তি সর্বোচ্চ ১৪ বছর বা সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা জড়িমানা বা উভয়। ( ধারা :২৭)
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:
১) সাইবার ক্রাইম কী?
২) এর শাস্তি কী)
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত:
যদি কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্মীয় অনুভূতিতে :
– আঘাত করার উদ্দেশ্যে বা
– উস্কানি দেয়ার উদ্দেশ্যে ; ইলেকট্রনিক ডিভাইসে এমন কিছু প্রচার করে যা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে তাহলে উক্ত ব্যক্তির কাজ একটি অপরাধ।
এর শাস্তি সর্বোচ্চ ৫ বছর বা ১০ লাখ টাকা জড়িমানা বা উভয়। (ধারা:২৮)
নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন:
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত বলতে কী বোঝায়?
মানহানি অপরাধ:
যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে মানহানিকর তথ্য :
– প্রকাশ করেন বা
– প্রচার করেন, তাহলে সেটি একটি অপরাধ।
এর সর্বোচ্চ শাস্তি ৩ বছর বা সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা জড়িমানা বা উভয়। (ধারা :২৯)।
নিচের প্রশ্নের উত্তর দিন:
১) মানহানি কী?
২) মানহানির শাস্তি কী?
‘‘হ্যাকিং’’
অন্যের কম্পিউটারে অবৈধভাবে প্রবেশ করে উহার নিয়ন্ত্রণ নেয়াকেও হ্যাকিং বলে। হ্যাকিং এর শাস্তি সর্বোচ্চ ১৪ বছর বা সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা। (ধারা :৩৪)।
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:
১) হ্যাকিং কী?
২) এর শাস্তি কী?
সরকারী গোপনীয়তা ভঙ্গ:
সরকারী চাকুরীতে থাকাবস্থায় সরকারি গোপনীয়তা ভঙ্গ করলে শাস্তি কী?
– সর্বোচ্চ ১৪ বছর কারাদন্ডে বা সর্বোচ্চ ২৫ লক্ষ টাকা জড়িমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:
১) সরকারী গোপনীয়তা ভঙ্গের শাস্তি কী?
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোন আইন থেকে সৃষ্টি হয়েছে?
– তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ থেকে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন কি এখনও আছে?
– জ্বি আছে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর অধীনে সংঘটিত অপরাধের বিচার কোথায় করা হবে?
– তথ্য প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর অধীন গঠিত সাইবার ট্রাইব্যুনালে।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কারা?
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক হবেন একজন ব্যক্তি। যার পদমর্যাদা হবে:
– একজন দায়রা জাজ ; বা
– অতিরিক্ত দায়রা জাজ।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে কোথায়?
– সাইবার আপিলেট ট্রাইব্যুনালে।
সাইবার আপীল ট্রাইব্যুনাল কিভাবে গঠিত হয়?
সাইবার আপিলেট ট্রাইব্যুনালের সদস্য হবেন ৩ জন। যথা:
– সুপ্রীমকোর্টের বিচারক পদমর্যাদার একজন সদস্য। যিনি হবেন চেয়ারম্যান।
– জেলা জাজ পদমর্যাদার একজন সদস্য।
– তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন সদস্য।
0 Comments