বাটোয়ারা মামলা বলেই আমাদের সাথে পরিচিত। বাটোয়ারা প্রশ্ন কি, এই প্রশ্নটি এবং এই বিষয়টির উপর ভিত্তি করে প্রক্রিয়াটি কী তা এই লেখার মূল আলোকপাত নয়। বিটিটি মোকদ্দমার ক্ষেত্রে আদালত নির্দিষ্ট আইনের সাপেক্ষে তার ডিকশন প্রয়োগ করে। কিন্ত বাওয়ারা প্রশ্ন কোন আইন করা হয় বা কোন কর্তাবলে দেওয়া আদালতে বিচারিক এখিয়ার প্রয়োগ করে তা নিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থে তার ভিন্ন মতবাদ রয়েছে যা নির্সনে একটি আলোচনামূলক আলোচনা করা আবশ্যক। এই প্রচার তার চালায় প্রয়াস।
বাটোয়ারা মামলা কি?
কোনো অবিভাজ্য বা এজমালী সম্পত্তির সহ-শরিক বা উত্তরাধিকার গণনা নিজের অংশীদারী আদালতের মাধ্যমে দেওয়ান পাওয়ার পাবার নিমিত্তে যে সন্দেহ তাকেই বাটোয়ারা গ্রুপ বলে।
বাটোয়ারা মামলা প্রশ্ন প্রশ্ন নিয়ে ভ্রান্ত মতবাদসমূহ
বাটোয়ারা মামলা প্রশ্ন কোন আইনে করা হয় এ নিয়ে একটি মতপার্থক্য এক মত ১৮৯৩ বার বাটোয়ারা আইনের বাটোয়ারা সন্দেহ করা হয়। কিন্ত একজন রাষ্ট্রীয় অবস্থার পর তার ওয়ার্ক গণনা যাতে ভোগদখল না হয় কেউ পারে তার জন্য আমরা বাটোয়ারা প্রশ্ন করলে বাস্তবতাই কি তা এই ১৮৯৩ সালে বাটোয়ারা আইনের বেশি পছন্দ করতে হয়? এর উত্তর না
এদেশে জাতির সদস্য, মুসলিম সহ অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের উত্তর দেওয়া হয় এবং বন্টিত হয় পার্সো ল’ আসন। মুসলিমদের ক্ষেত্রে ১৯৩৭ সালে ব্যক্তিগত শরীয়ত প্রয়োগের আইনের মাধ্যমে ১০টি বিষয়ে সামাজিক আইনের প্রয়োগকে কার্যকর করা হয় তার মধ্যে উত্তরবঙ্গ একটি। এদেশের দেশটির সহ অন্যান্যদের উত্তর প্রদানও এবং বন্টিত হয় তাদের পার্সোনাল আইনের অগ্রগতি। রাষ্ট্রপরিবার, রাজনৈতিক বৈধ ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য।
১৮৯৩ সালে বাটোয়ারা মামলা আইনটিও সাধারণ জনগণের ক্ষমতায়ন বন্টনকে উপজীব্য করা হয়েছিল। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে আইনটিপ বাটোয়ারা আইনটির পরিধি সীমিত। এ আইনটি বৈধ বৈধ বিক্রয় কেন্দ্রিক, অংশ বিভাজন কেন্দ্রিক। যেমন: অসৎ উদ্দেশ্যে বিক্রয়ের আবেদন বন্ধ, ব্যক্তিগত অংশীদারদের মধ্যে অগ্রক্রয়ের অধিকার সংরক্ষণের মাধ্যমে, অবিভাজ্য মালিকানার ডিক্রির মাধ্যমে অংশীদারদের প্রদানকারী অংশীদারদের অর্থ বন্টন ইত্যাদি।
কিছু বইয়ে আবার বলা হয়েছে কার্যবিধি ৫৪ ধারানি দেওয়া বাটোয়ারা প্রশ্ন করা হয়েছে। আসলে কি তাই? ধারা ৫৪ এর শিরোনাম অবিভাজ্যর অংশ বিভাজন দেখতে ধারাটি ভালো করে যেটা দেওয়া যাবে, এধারায় বাটোয়ারের জন্য বিচার করা হয়েছে। আমরা জানি যে আদালত, বিচারিক সিদ্ধান্ত দেন কিন্ত প্রয়োগ করেন তাত্ত্বিক ক্ষমতা। এ ধারায় আমার কোনো বিচারিক বন্টন বাটোয়ারার ডিক্রি সেই বাটোয়ারাটি কীভাবে শেষ হবে তা বলা হয়েছে। আদালতের এই বন্টনের ডিরেক্টরের দায়িত্ব কালেক্টর বা তার অধস্তন উত্তরাধিকারের উপর ন্যাস্ত হয়েছে। সো, এ ধারার মিল দেওয়ানী আদালত বন্টন সংক্রান্ত এখতিয়ার প্রয়োগ করে এটি সুস্পষ্ট।
বাটোয়ারা মামলা কোটর গড়ন
বস্ত বাটোয়ার উত্স, অধিকার ও পদ্ধতি নিয়ে দেশ সুনির্দিষ্ট কোনো আইন নেই। বিধিবদ্ধ আইন না হওয়া আমাদের উপমহাদেশে উচ্চ আদালতের বিচারিক আলোচনার দ্বারা স্থিরীকৃত প্রণয়ন করেছে যা সমতা এবং সুবিধার মাধ্যমের উপর প্রতিষ্ঠিত। যদিও বিভিন্ন আইন বিচ্ছিন্নভাবে বাটোয়ারা সম্পর্কে কিছু বিষয়ে বলা আছে কিন্ত এ কথা বলা হয়েছে এর উপর ভিক্তি করে বাটোয়ারা প্রশ্ন করা হয়। বাটোয়ারা সম্পর্কিত কিছু নীতি যেমন- দেওয়ানী কার্যবিধির ধারা ৫৪ এবং আদেশ ২৬ এর নিয়ম ১৩, ১৪; হস্তান্তর আইনের ধারা ৪৪, তামাদি আইনের ১৪৪ ধারা ইত্যাদি।
বাটোয়ারা মামলা সমর্থন গ্রহণের প্রাথমিক উত্স বলা হয় রাষ্ট্রীয় অধিদপ্তর ও প্রজাসত্ত্ব আইন ১৯৫০-এর ধারা ১৪৩ (বি) গঠনের গঠন। এ ধারার উত্তরের গঠনের ওপর ভিত্তি করে খতিয়ান সংশোধনের ব্যাপারে বলা হয়েছে। অনুরূপ সংশোধনের পূর্বশর্তকে আপোষের বিশ্লেষণের ভিডিও একটি বন্টনা দলিল তৈরি করেছে রেজিস্ট্রি করার সেবংশ রেজিস্ট্রিমার পরের উত্তরগুলির উত্তরগুলি খতিয়ান সংশোধন করবে।
এ মান বন্টনের অধিকারকে দেওয়া হয়েছে। কিন্ত আপোষে বনন না হলে কি করা হবে তা বলা হয়নি। বনের অধিকার একটি দেওয়ানী প্রকৃতির অধিকার। বন্টন দেওয়ানী অধিকার ক্ষমতার অধিকারী খতিয়ানের সহ-শ্রীক বা উত্তরবঙ্গগণ যে কেউই দেওয়ানি আদালতে তা বলৎ এর জন্য কিছুটা এগিয়ে যেতে পারে। কারণ দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ এর ধারা- ৯ এ সুস্পষ্ট বলা হয়েছে, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অন্যত্র বারিত না হলে প্রকৃতির সকল বিষয় বিচারের দেওয়ানী বিচারের থাকবে।
0 Comments